৩ অক্টোবর, ২০১৬
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক অঙ্গসংগঠন ইউনেস্কো ইসলামকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তির ধর্ম বলে ঘোষণা করেছে। এই ঘোষণার ফলে যারা ইসলামকে সন্ত্রাসবাদের জন্য দায়ী করে আসছে তাদের মুখ এবার বন্ধ হবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
গত ৭ জুলাই এ সম্পর্কিত একটি বিবৃতি প্রকাশ করে ইউনেস্কো। এর ছয় মাস আগে থেকেই ইউনেস্কো ইন্টারন্যাশনাল পিস ফাউন্ডেশন এর সঙ্গে যৌথভাবে বিশ্বের সবগুলো ধর্ম নিয়ে গবেষণা চালায়। ওই গবেষণার মূল উদ্দেশ্য ছিল বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ ধর্ম কোনটি তা খতিয়ে বের করা।
ছয় মাসব্যাপী গভীর গবেষণা ও বিশ্লেষণের পর আমরা এই উপসংহারে উপনীত হয়েছি যে, ইসলামই বিশ্বের সবচেয়ে শান্তির ধর্ম।এক সংবাদ সম্মেলনে এমনটাই বলেছেন রবার্ট ম্যাকগি। ইনি ইন্টারন্যাশনাল পিস ফাউন্ডেশনের তুলনামূলক গবেষণা বিভাগের প্রধান। সংবাদ সম্মেলনে ইউনেস্কোর কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
সম্প্রতি ঢাকা ও বাগদাদের সন্ত্রাসী হামলাসহ ইসলামের নামে চালানো সন্ত্রাসী হামলাগুলোর সঙ্গে ইসলাম ধর্মের কোনো যোগ নেই বলেও মন্তব্য করেছেন ইউনেস্কো কর্মকর্তারা।
ইউনেস্কো কর্মকর্তারা বলেন, সন্ত্রাসবাদের কোনো ধর্ম নেই। ইসলামের অর্থ শান্তি।
এই আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির দলিল হিসেবে উৎসাহী মুসলিমদেরকে এ সংক্রান্ত সনদ সরবরাহ করবে ইউনেস্কো। সনদটি মাদরাসা, ইসলামি গবেষণা কেন্দ্র, মসজিদ, হালাল স্টোর এবং কসাইখানায়ও প্রদর্শন করা যাবে।
বিশ্বের বড় বড় রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নেতারা ইউনেস্কোর এই সনদ ও ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে। তিব্বতের ধর্মীয় নেতা দালাইলামাও অন্যান্য ধর্মগুলোকে ইসলামের কাছ থেকে শান্তির শিক্ষা গ্রহণ করতে বলেছেন।
আর কী করে অহিংস এবং অপরের প্রতি সহনশীল থাকা যায় সে চেষ্টাও করতে বলেছেন। তবে অনেক ইসলামি পণ্ডিতের মতে, ইসলাম আগে থেকেই শান্তির ধর্ম এবং বিশ্বসেরা ও সর্বশেষ ধর্ম হিসেবে পরিচিত ছিল। সূতরাং ইউনেস্কোর এই ঘোষণার কোনো দরকার ছিল না। এতে বরং বিষয়টি নিয়ে নতুন করে বিতর্ক বাড়বে।
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক অঙ্গসংগঠন ইউনেস্কো ইসলামকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তির ধর্ম বলে ঘোষণা করেছে। এই ঘোষণার ফলে যারা ইসলামকে সন্ত্রাসবাদের জন্য দায়ী করে আসছে তাদের মুখ এবার বন্ধ হবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
গত ৭ জুলাই এ সম্পর্কিত একটি বিবৃতি প্রকাশ করে ইউনেস্কো। এর ছয় মাস আগে থেকেই ইউনেস্কো ইন্টারন্যাশনাল পিস ফাউন্ডেশন এর সঙ্গে যৌথভাবে বিশ্বের সবগুলো ধর্ম নিয়ে গবেষণা চালায়। ওই গবেষণার মূল উদ্দেশ্য ছিল বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ ধর্ম কোনটি তা খতিয়ে বের করা।
ছয় মাসব্যাপী গভীর গবেষণা ও বিশ্লেষণের পর আমরা এই উপসংহারে উপনীত হয়েছি যে, ইসলামই বিশ্বের সবচেয়ে শান্তির ধর্ম।এক সংবাদ সম্মেলনে এমনটাই বলেছেন রবার্ট ম্যাকগি। ইনি ইন্টারন্যাশনাল পিস ফাউন্ডেশনের তুলনামূলক গবেষণা বিভাগের প্রধান। সংবাদ সম্মেলনে ইউনেস্কোর কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
সম্প্রতি ঢাকা ও বাগদাদের সন্ত্রাসী হামলাসহ ইসলামের নামে চালানো সন্ত্রাসী হামলাগুলোর সঙ্গে ইসলাম ধর্মের কোনো যোগ নেই বলেও মন্তব্য করেছেন ইউনেস্কো কর্মকর্তারা।
ইউনেস্কো কর্মকর্তারা বলেন, সন্ত্রাসবাদের কোনো ধর্ম নেই। ইসলামের অর্থ শান্তি।
এই আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির দলিল হিসেবে উৎসাহী মুসলিমদেরকে এ সংক্রান্ত সনদ সরবরাহ করবে ইউনেস্কো। সনদটি মাদরাসা, ইসলামি গবেষণা কেন্দ্র, মসজিদ, হালাল স্টোর এবং কসাইখানায়ও প্রদর্শন করা যাবে।
বিশ্বের বড় বড় রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নেতারা ইউনেস্কোর এই সনদ ও ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে। তিব্বতের ধর্মীয় নেতা দালাইলামাও অন্যান্য ধর্মগুলোকে ইসলামের কাছ থেকে শান্তির শিক্ষা গ্রহণ করতে বলেছেন।
আর কী করে অহিংস এবং অপরের প্রতি সহনশীল থাকা যায় সে চেষ্টাও করতে বলেছেন। তবে অনেক ইসলামি পণ্ডিতের মতে, ইসলাম আগে থেকেই শান্তির ধর্ম এবং বিশ্বসেরা ও সর্বশেষ ধর্ম হিসেবে পরিচিত ছিল। সূতরাং ইউনেস্কোর এই ঘোষণার কোনো দরকার ছিল না। এতে বরং বিষয়টি নিয়ে নতুন করে বিতর্ক বাড়বে।
No comments:
Post a Comment