পেয়ারায় থাকা ভিটামিন সি আপনার শরীরে ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে দিনে অন্তত দুটো পেয়ারা খেতে পারলে ভালো।
ফল হিসেবে পেয়ারা ঠান্ডা। মানে, পেট ঠান্ডা রাখে। কে না জানে, যাবতীয় রোগের উত্পত্তি পেট থেকেই। তাই পেটের অসুখবিসুখ এড়াতে চাইলে পেয়ারা খেতে হবে।
চোখের নীচে যাঁদের কালসিটে পড়ছে, মুখে হাবিজাবি কিছু না মেখে, পেয়ারপাতা জোগাড় করুন। কয়েকটা পেয়ারা পাতা ভালো করে বেটে পেস্ট করে নিয়ে, তা চোখের নীচে কালসিটে পড়া জায়গায় লাগিয়ে দিন। কিছুদিনের মধ্যেই কালোছাপ দূর হবে।
অকাল বার্ধক্য বা ত্বকের বলিরেখা দূর করতেও পেয়ারার জুড়ি নেই কিন্তু। এ জন্য বিশেষ পরিশ্রমও আপনাকে করতে হবে। নিয়মিত খালি পেয়ারা খেয়ে যান। পেয়ারায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন-এ ত্বক ফাটাও রোধ করে।
সবথেকে বড় কথা পেয়ারা ক্যানসারের যম। ক্যানসারের ক্ষতিকারক কোষগুলোকে মেরে ফেলার ক্ষমতা রাখে। তাই স্তন, ত্বক বা প্রস্টেটের মতো নানা ক্যানসারের হাত থেকে বাঁচতে নিয়মিত পেয়ারা খান। সুস্থ থাকুন।
No comments:
Post a Comment