পান পাতায় একাধিক উপাদান নানাবিধ রোগের প্রকোপ হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিস্তারিত জেনে নিন.......................................
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে : পান পাতায় রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং উপকারি উপাদান, যা বর্জ্যের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান পাতার রস খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার পাবেন।
গলা ব্যথা কমায় : অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকার কারণে গলা ব্যথা এবং ঠাণ্ডা লাগার মতো সমস্যা কমাতে পান পাতা বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু তাই নয়, প্রতিদিন পান পাতার সঙ্গে অল্প করে মধু খেলে গলার সংক্রমণও দূর হয়।
মুখের দুর্গন্ধ দূর করে : মুখ গহ্বরে উপস্থিত ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলে মুখের বদ গন্ধ দূর করতে পান পাতার কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে পান পাতা চেবানোর সময় প্রচুর মাত্রায় স্যালাইভা তৈরি হয়, যা গন্ধ সৃষ্টিকারি ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলে। সেই সঙ্গে পি এইচ লেভেলকে স্বাভাবিক মাত্রায় নিয়ে আসে। ফলে গন্ধ একেবারে গায়েব হয়ে যায়।
জয়েন্ট পেইন কমায় : পলিফেনাল নামে এক ধরনের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে পান পাতায়, যা প্রদাহ বা যন্ত্রণা কমাতে দারুন কাজে আসে।
মুখ গহ্বরের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় : বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত পান পাতা খাওয়া শুরু করলে মুখের অন্দরে বাসা বেঁধে থাকা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার মেরে ফেলে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ক্যাভিটি এবং দাঁতের ক্ষয় হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা কমে।
অবসাদ কমাতে এবং মন ভালো করতে কাজে আসে : যারা মারাত্মক মানসিক চাপে ভুগছেন তারা আজ থেকেই পান পাতা খাওয়া শুরু করুন। কারণ এতে উপস্থিত বেশ কিছু প্রাকৃতিক উপাদান নিমেষে মন ভাল করে দেয়। সেই সঙ্গে ডিপ্রেশন কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
ওজন হ্রাসে সাহায্য করে : যে কোনও অনুষ্ঠানে ভোজের পর পান পরিবেশন করার রেওয়াজ রয়েছে কেন জানেন? কারণ পান পাতায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা আমাদের বিপাক প্রক্রিয়াকে জোরদার করে। সেই সঙ্গে হজমে সহায়ক রসের ক্ষরণ বাড়িয়ে দিয়ে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়। এখানেই শেষ নয়, পান পাতায় উপস্থিত ফাইবার, কনস্টিপেশন দূর করে এবং শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বিকে গলিয়ে দেয়। ফলে একাধারে যেমন ওজন হ্রাস পায়, তেমনি নানাবিধ শারীরিক সমস্যাও কমতে শুরু করে।
ক্ষত সারাতে কাজে দেয় : পান পাতায় রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এই উপাদানটি যে কোনও ক্ষত সারিয়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এক্ষেত্রে ক্ষতস্থানে প্রথমে অল্প করে পান পাতার রস দিয়ে দিন। তারপর তার উপর কয়েকটি পান পাতা রেখে ব্য়ান্ডেজ দিয়ে বেঁধে দিন। এমনভাবে ১-২ দিন থাকলেই দেখবেন ক্ষত একেবারে সেরে গেছে।
বদ হজমের সমস্যা দূর করে : যারা প্রায়শই বদ হজমে ভুগে থাকেন, তারা আজ থেকেই পান পাতা খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন দারুন উপকার পাবেন। কারণ এতে রয়েছে গ্য়াস্ট্রো প্রটেকটিভ এজেন্ট। সেই সঙ্গে রয়েছে অ্যান্টি-ফ্লটুলেন্ট এবং কার্মিনেটিভ এজেন্ট, যা স্যালিভারি জুসের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। ফলে হজম ক্ষমতার যেমন উন্নতি ঘটে, তেমনি খাবারে উপস্থিত খনিজ এবং বাকি পুষ্টিকর যাতে ঠিক মতো শরীর দ্বারা শোষিত হয় সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে সার্বিকবাবে শরীরের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে একাধিক রোগও দূরে পালায়।
সুত্রঃ ইন্টারনেট
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে : পান পাতায় রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং উপকারি উপাদান, যা বর্জ্যের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান পাতার রস খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার পাবেন।
গলা ব্যথা কমায় : অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকার কারণে গলা ব্যথা এবং ঠাণ্ডা লাগার মতো সমস্যা কমাতে পান পাতা বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু তাই নয়, প্রতিদিন পান পাতার সঙ্গে অল্প করে মধু খেলে গলার সংক্রমণও দূর হয়।
মুখের দুর্গন্ধ দূর করে : মুখ গহ্বরে উপস্থিত ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলে মুখের বদ গন্ধ দূর করতে পান পাতার কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে পান পাতা চেবানোর সময় প্রচুর মাত্রায় স্যালাইভা তৈরি হয়, যা গন্ধ সৃষ্টিকারি ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলে। সেই সঙ্গে পি এইচ লেভেলকে স্বাভাবিক মাত্রায় নিয়ে আসে। ফলে গন্ধ একেবারে গায়েব হয়ে যায়।
জয়েন্ট পেইন কমায় : পলিফেনাল নামে এক ধরনের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে পান পাতায়, যা প্রদাহ বা যন্ত্রণা কমাতে দারুন কাজে আসে।
মুখ গহ্বরের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় : বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত পান পাতা খাওয়া শুরু করলে মুখের অন্দরে বাসা বেঁধে থাকা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার মেরে ফেলে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ক্যাভিটি এবং দাঁতের ক্ষয় হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা কমে।
অবসাদ কমাতে এবং মন ভালো করতে কাজে আসে : যারা মারাত্মক মানসিক চাপে ভুগছেন তারা আজ থেকেই পান পাতা খাওয়া শুরু করুন। কারণ এতে উপস্থিত বেশ কিছু প্রাকৃতিক উপাদান নিমেষে মন ভাল করে দেয়। সেই সঙ্গে ডিপ্রেশন কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
ওজন হ্রাসে সাহায্য করে : যে কোনও অনুষ্ঠানে ভোজের পর পান পরিবেশন করার রেওয়াজ রয়েছে কেন জানেন? কারণ পান পাতায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা আমাদের বিপাক প্রক্রিয়াকে জোরদার করে। সেই সঙ্গে হজমে সহায়ক রসের ক্ষরণ বাড়িয়ে দিয়ে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়। এখানেই শেষ নয়, পান পাতায় উপস্থিত ফাইবার, কনস্টিপেশন দূর করে এবং শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বিকে গলিয়ে দেয়। ফলে একাধারে যেমন ওজন হ্রাস পায়, তেমনি নানাবিধ শারীরিক সমস্যাও কমতে শুরু করে।
ক্ষত সারাতে কাজে দেয় : পান পাতায় রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এই উপাদানটি যে কোনও ক্ষত সারিয়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এক্ষেত্রে ক্ষতস্থানে প্রথমে অল্প করে পান পাতার রস দিয়ে দিন। তারপর তার উপর কয়েকটি পান পাতা রেখে ব্য়ান্ডেজ দিয়ে বেঁধে দিন। এমনভাবে ১-২ দিন থাকলেই দেখবেন ক্ষত একেবারে সেরে গেছে।
বদ হজমের সমস্যা দূর করে : যারা প্রায়শই বদ হজমে ভুগে থাকেন, তারা আজ থেকেই পান পাতা খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন দারুন উপকার পাবেন। কারণ এতে রয়েছে গ্য়াস্ট্রো প্রটেকটিভ এজেন্ট। সেই সঙ্গে রয়েছে অ্যান্টি-ফ্লটুলেন্ট এবং কার্মিনেটিভ এজেন্ট, যা স্যালিভারি জুসের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। ফলে হজম ক্ষমতার যেমন উন্নতি ঘটে, তেমনি খাবারে উপস্থিত খনিজ এবং বাকি পুষ্টিকর যাতে ঠিক মতো শরীর দ্বারা শোষিত হয় সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে সার্বিকবাবে শরীরের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে একাধিক রোগও দূরে পালায়।
সুত্রঃ ইন্টারনেট
No comments:
Post a Comment